জেনারেটর মেইন্টেনেন্স নিয়ে কিছু কথা
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম, আশা করছি ভালো আছেন সবাই।
গত পর্বে জেনারেটরের গঠনপ্রনালী ও ওয়ার্কিং প্রিন্সিপাল এবং কিছু কমন প্রশ্ন নিয়ে কথা বলেছিলাম এ পর্বে জেনারেটর মেইন্টেনেন্স নিয়ে কিছু কথা শেয়ার করবো ইনশা আল্লাহ...
গত পর্বে জেনারেটরের গঠনপ্রনালী ও ওয়ার্কিং প্রিন্সিপাল এবং কিছু কমন প্রশ্ন নিয়ে কথা বলেছিলাম এ পর্বে জেনারেটর মেইন্টেনেন্স নিয়ে কিছু কথা শেয়ার করবো ইনশা আল্লাহ...
#প্রতিদিন_জেনারেটর_চালানোর_পুর্বে_করনীয়ঃ
১) জেনারেটর এবং জেনারেটর রুম পরিস্কার করতে হবে।
২) ফুয়েল ট্যাঙ্ক এ ফুয়েল এর পরিমান পর্যবেক্ষন করতে হবে।
৩) ডিপস্টিক অয়েল দিয়ে অয়েল পাম্প এর অয়েল এর পরিমান দেখতে হবে এবং প্রয়োজনে অয়েল ঢালতে হবে।
৪) রেডিয়েটর এর পানির পরিমান পর্যবেক্ষন করতে হবে এবং পরিমান কম হলে পানি ঢালতে হবে।
৫) জেনারেটর এর বাহ্যিক কানেকশন গুলো পর্যবেক্ষন করতে হবে।
২) ফুয়েল ট্যাঙ্ক এ ফুয়েল এর পরিমান পর্যবেক্ষন করতে হবে।
৩) ডিপস্টিক অয়েল দিয়ে অয়েল পাম্প এর অয়েল এর পরিমান দেখতে হবে এবং প্রয়োজনে অয়েল ঢালতে হবে।
৪) রেডিয়েটর এর পানির পরিমান পর্যবেক্ষন করতে হবে এবং পরিমান কম হলে পানি ঢালতে হবে।
৫) জেনারেটর এর বাহ্যিক কানেকশন গুলো পর্যবেক্ষন করতে হবে।
#প্রতিদিন_জেনারেটর_চালানোর_পরে_করনীয়ঃ
১) মবিল প্রেসার ৫০ থেকে ৭০ পি এস আই এ থাকবে, ৫০ PSI এর কম হলে চালানো ঠিক হবে না।
২) রেডিয়েটর এর পানির তাপমাত্রা সর্বোচ্চ ৯৫ ডিগ্রী সেঃ হতে পারে।
৩) ফ্রীকুয়েন্সি লোড যুক্ত অবস্থায় ৫০ থেকে ৫২ পর্যন্ত থাকবে। ফ্রিকুয়েন্সী ৪৬ এর কম থাকলে জেনারেটর চালান ঠিক না।
৪) থ্রী ফেজ লোড সমান হতে হবে (১০%-১৫% কমবেশী গ্রহণযোগ্য)
৫) জেনারেটর ৫ মিনিট লোডহীন অবস্থায় চালাতে হবে অতঃপর আস্তে আস্তে লোড দিতে হবে (হঠাত করে ৩০% এর বেশী লোড দেওয়া যাবে না)
৬) জেনারেটর কে লোড মুক্ত করে ৫-১০ মিনিট লোডহীন অবস্থায় চালাতে হবে।
২) রেডিয়েটর এর পানির তাপমাত্রা সর্বোচ্চ ৯৫ ডিগ্রী সেঃ হতে পারে।
৩) ফ্রীকুয়েন্সি লোড যুক্ত অবস্থায় ৫০ থেকে ৫২ পর্যন্ত থাকবে। ফ্রিকুয়েন্সী ৪৬ এর কম থাকলে জেনারেটর চালান ঠিক না।
৪) থ্রী ফেজ লোড সমান হতে হবে (১০%-১৫% কমবেশী গ্রহণযোগ্য)
৫) জেনারেটর ৫ মিনিট লোডহীন অবস্থায় চালাতে হবে অতঃপর আস্তে আস্তে লোড দিতে হবে (হঠাত করে ৩০% এর বেশী লোড দেওয়া যাবে না)
৬) জেনারেটর কে লোড মুক্ত করে ৫-১০ মিনিট লোডহীন অবস্থায় চালাতে হবে।
#জেনারেটর_৩_মাস_বা_২০০_ঘন্টা_চলার_পর_করনীয়ঃ
১) মোবিল পরিবর্তন করতে হবে এবং একই সঙ্গে মবিল ফিল্টার ও পরিবর্তন করতে হবে।
২) ফুয়েল ফিল্টার পরিবর্তন করতে হবে।
৩) এয়ার ফিল্টার ব্লোয়ার বা কম্প্রেশার দিয়ে পরিস্কার করতে হবে।
৪) রেডিয়েটর এর পানি পরিবর্তন করতে হবে এবং পরিবর্তিত পানির সাথে অবশ্যই কুলেন্ট মেশাতে হবে।
৫) ব্যাটারীর ইলেট্রোলাইট লেভেল চেক করতে হবে এবং প্রয়োজনে ডিস্টিল অয়াটার ঢেলে ইলেক্ট্রলাইট লেভেল ঠিক রাখতে হবে।
২) ফুয়েল ফিল্টার পরিবর্তন করতে হবে।
৩) এয়ার ফিল্টার ব্লোয়ার বা কম্প্রেশার দিয়ে পরিস্কার করতে হবে।
৪) রেডিয়েটর এর পানি পরিবর্তন করতে হবে এবং পরিবর্তিত পানির সাথে অবশ্যই কুলেন্ট মেশাতে হবে।
৫) ব্যাটারীর ইলেট্রোলাইট লেভেল চেক করতে হবে এবং প্রয়োজনে ডিস্টিল অয়াটার ঢেলে ইলেক্ট্রলাইট লেভেল ঠিক রাখতে হবে।
#জেনারেটর_প্রতি_৬_মাস_বা_৫০০_ঘন্টা_চলার_পর_করনীয়।
১) এয়ার ফিল্টার পরিবর্তন করতে হবে।
২) অয়াটার ফিল্টার পরিবর্তন করতে হবে।
৩) রেডিয়েটরের অবস্থা চেক করতে হবে এবং প্রয়োজনে রেডিয়েটর পরিস্কার ও ফ্লাশিং করতে হবে।
২) অয়াটার ফিল্টার পরিবর্তন করতে হবে।
৩) রেডিয়েটরের অবস্থা চেক করতে হবে এবং প্রয়োজনে রেডিয়েটর পরিস্কার ও ফ্লাশিং করতে হবে।
জেনারেটর সার্ভিসিং নিয়ে পরের পোষ্টে লিখবো ইনশা আল্লাহ, ততক্ষনে ভালো ও সুস্থ থাকুন।
উত্তর দিন